-
খেলার সাথে কি রাজনীতি মেশানো উচিত?
প্রশ্নটা জটিল। কিন্তু উত্তরটা খুবই সহজ – খেলার সাথে রাজনীতি সব সময়ই মিশে থাকে। নতুন করে মেশানোর কিছু নাই।
ইরানের ন্যাশনাল টিম যে সে দেশ犀利士 ের সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের অংশ হিসেবে প্রথম ম্যাচে জাতীয় সঙ্গীত গায়নি, সেটা পরিষ্কার রাজনীতি।
ইউরোপের অনেকগুলো টিম যে ওয়ান লাভ ব্যান্ড পরে খেলতে নামার ঘোষণা দিয়েও পরে ইয়েলো কার্ড খাওয়ার ভয়ে পিছিয়ে গেছে, জার্মানি যে ওয়ান লাভের পক্ষে সাইন দেখিয়েছে, অনেকগুলো ইউরোপিয়ান রাষ্ট্র এবং মিডিয়া যে এই ইস্যুতে বিশ্বকাপেরই বিরোধিতা করেছে, তার সবই রাজনীতি।
ইউক্রেইন যুদ্ধের কারণে রাশিয়াকে যে ফিফা থেকেই সাসপেন্ড করা হয়েছে, যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও তাদেরকে যে খেলার সুযোগই দেওয়া হয়নি, সেটাও রাজনীতি।
-
মরক্কোর ফুটবল টিমের ফিলিস্তিনের প্রতি সমর্থন
মরক্কো হচ্ছে ওয়ান অফ দ্য মোস্ট প্রো-ইসরায়েলি আরব রাষ্ট্র।
অন্তত ষাটের দশক থেকেই তারা গোপনে ইসরায়েলের সাথে সম্পর্ক রক্ষা করে আসছে, এবং বিভিন্ন ক্রুশিয়াল ব্যাপারে ইসরায়েলকে সাহায্য করে আসছে।
ষাটের দশকে মরক্কো ইসরায়েলি গোয়েস্থা মোসাদকে রাবাতে অফিস খোলার অনুমতি দেয়। এবং ১৯৬৫ সালে ক্যাসাব্লাঙ্কায় যখন আরব লীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়, তখন মরক্কোর বাদশাহ দ্বিতীয় হাসান মোসাদকে সেই সম্মেলনে যোগ দেওয়া আরব লিডারদের উপর আড়ি পাতার অনুমতি দেন।