-
শিবব্রত বর্মনের বানিয়ালুলু: চমৎকার একটি সাইফাই ফ্যান্টাসি গল্পসমগ্র
বানিয়ালুলু বইয়ের লেখক শিবব্রত বর্মনের কোনো লেখা আমি আগে পড়েছি বলে মনে পড়ে না। দুর্ভাগ্যটা আমারই। কারণ এখন দেখতে পারছি তিনি যথেষ্ট বিখ্যাত লেখক, প্রথম-আলোর সাহিত্য সাময়িকীতে নিয়মিত তার লেখা প্রকাশিত হয় এবং সবচেয়ে বড় কথা, তিনি লেখেনও দুর্দান্ত।
সম্প্রতি চরকি অ্যাপে রিলিজ পাওয়া “ঊনলৌকিক” ওয়েব সিরিজটা দেখতে গিয়েই মূলত আমি শিবব্রত বর্মন সম্পর্কে আগ্রহী হয়ে উঠলাম। সিরিজটা নিয়ে আলাদাভাবে আলোচনা করেছি, এখানে তাই আর বিস্তারিত বলছি না।
কিন্তু যে ব্যাপারটা ঘটেছে, সিরিজটার প্রতিটা এপিসোডের কাহিনী এমন অদ্ভুত আর এত চমৎকার, সেটা দেখতে গিয়েই আমার মনে হয়েছে, এর চিত্রনাট্য সরাসরি ওয়েব সিরিজের জন্য লেখা হয়নি। বরং আগে সম্ভবত ছোটগল্প আকারে লেখা হয়েছিল, পরে সেখান থেকে অ্যাডাপ্ট করে চিত্রনাট্য তৈরি করা হয়েছে।
-
সায়েন্স ফিকশন ও টু: যুদ্ধ যখন অক্সিজেনের জন্য
মোহাম্মদ সাইফূল ইসলাম তথা শান্তির দেবদূতের সায়েন্স ফিকশন ও টু নিয়ে এই রিভিউটি এখানে এবং বিভিন্ন ফেসবুক গ্রুপে পোস্ট করেছি সংক্ষিপ্ত আকারে। লেখক পরিচিতি, বইটির বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য এবং অন্যান্য খুঁটিনাটিসহ বিস্তারিত রিভিউটি পড়তে পারবেন Roar বাংলার এই লিঙ্ক থেকে।
মহেঞ্জোদারো সভ্যতার ধ্বংসাবশেষ থেকে উদ্ধারকৃত একটি চ্যাপ্টা পাথরখণ্ড এসে পড়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক অধ্যাপকের হাতে। তার হাতের স্পর্শে উপরের পাথরের আবরণ ঝরে পড়ে ভেতর থেকে আত্মপ্রকাশ করে স্বর্ণের তৈরি অত্যন্ত জটিল এবং অত্যাধুনিক এক ডিভাইস।
ডিভাইসটির ভেতরে থাকা তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, সেটি এমন এক সময়ের, যখন পৃথিবী জিম্মি অক্সিরেটদের হাতে। কারা এই অক্সিরেট? যারা পৃথিবীর প্রতিটি অক্সিজেনের অনু-পরমাণুকে নিয়ন্ত্রণ করে।