আবু উবাইদাকে বলা যায় এই মুহূর্তে আরব বিশ্বের সবচেয়ে বড় সেলিব্রেটি। লক্ষ লক্ষ মানুষ প্রতিদিন তার ভাষণ শোনার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে। কিন্তু মুখোশের আড়ালে তার আসল পরিচয়টা কী? তার এত জনপ্রিয়তার রহস্যই বা আসলে কী?
ফিলিস্তিনি কিশোরী অ্যাক্টিভিস্ট আহেদ তামিমি, যিনি মাত্র ষোলো বছর বয়সে এক দখলদার ইসরায়েলি সেনাকে চড় এবং লাথি মেরে ভাইরাল হয়েছিলেন, তার সংগ্রামী আত্মজীবনীর নির্বাচিত কিছু অংশ আমি অনুবাদ করে ফেসবুকে পোস্ট করেছিলাম। এটা হচ্ছে সেই অনুবাদগুলোরই সঙ্কলন।
সাউথ আফ্রিকা যে ICJ তথা আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালতে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে মামলা করেছে, এই মামলার রায় কি ফিলিস্তিনিদের পক্ষে আসতে পারে? এর ফলে ফিলিস্তিনিদের উপর চলমান গণহত্যা কি বন্ধ হতে পারে? বা অন্ততপক্ষে কিছুটা হ্রাস পেতে পারে?
যাদের কেউ মারা যায়, বা অঙ্গহানি ঘটে, তারাবি শুধু কথা বলে। তারা কাঁদে। শোক করে। অন্যরা শুধু শুনে যায়। তাদের তুচ্ছ, ক্ষুদ্র দুঃখের স্মৃতির জন্য তারা নীরবে কষ্ট পেতে থাকে। এবং সম্ভবত এ কারণেই বাবার দুঃখের উপর আরও একরাশ মর্মবেদনা এসে জড়ো হয়েছিল ...
তিনি শুধু ওয়ান স্টেট বা টু স্টেট সল্যুশন চান না। তিনি চান ইসরায়েল নামক রাষ্ট্রের বিলুপ্তি। তিনি চান রাষ্ট্রটা থাকবে ফিলিস্তিনিদের নিয়ন্ত্রণে, ইহুদীরা তাদের পাশাপাশি, তাদের অধীনে শান্তিতে বসবাস করবে।
গাজার মোট ২১টি সেটেলমেন্টের প্রায় ৮,০০০ সেটলারকে সে সময় উচ্ছেদ করা হয়। যাওয়ার সময় সৈন্যরা বুলডোজার দিয়ে সেটলারদের বাড়িঘর গুঁড়িয়ে দিয়ে যায় যেন ফিলিস্তিনিরা সেগুলো ব্যবহার করতে না পারে।